দ্বিপদ নামকরণ পদ্ধতি বর্ণনা কর?
Share
Sign Up to our social questions and Answers Engine to ask questions, answer people’s questions, and connect with other people.
Login to our social questions & Answers Engine to ask questions answer people’s questions & connect with other people.
Lost your password? Please enter your email address. You will receive a link and will create a new password via email.
দ্বিপদ নামকরণ পদ্ধতি:
১. বৈজ্ঞানিক নামের দুটি অংশ থাকবে, প্রথম অংশটি গণের নাম এবং দ্বিতীয় অংশটি প্রজাতির নাম। যেমন: Labeo rohita. এটি রুই মাছের বৈজ্ঞানিক নাম, এখানে Labeo হলো গণের নাম এবং rohita হলো প্রজাতির নাম।
২. জীবজগতের প্রতিটি বৈজ্ঞানিক নামকে অনন্য (Unique) হতে হয়। কারণ একই নাম দুটি পৃথক জীবের জন্য ব্যবহারের অনুমতি নেই ।
৩. বৈজ্ঞানিক নামের প্রথম অংশের প্রথম অক্ষর বড় অক্ষর হবে, বাকি অক্ষর গুলো ছোট হবে এবং দ্বিতীয় অংশটির নাম ছোট অক্ষর দিয়ে লিখতে হবে। যেমন- পিঁয়াজ- Allium cepa, সিংহ- Panthera leo.
৪. বৈজ্ঞানিক নাম মুদ্রণের সময় সর্বদা ইটালিক অক্ষরে লিখতে হবে। যেমন: ধান- Oryza sativa, কাতল মাছ- Catla catla.
৫. হাতে লেখার সময় গণ ও প্রজাতির নামের নিচে আলাদা দাগ দিতে হবে। যেমন: Oryza sativa, Catla catla আলাদা
৬. যদি কয়েকজন বিজ্ঞানী একই জীবকে বিভিন্ন নামকরণ করেন, তবে অগ্রাধিকার আইন অনুসারে প্রথম বিজ্ঞানী কর্তৃক প্রদত্ত নামটি গৃহিত হবে।
৭. যিনি প্রথম কোনো জীবের বিজ্ঞানসম্মত নাম দিবেন তাঁর নাম ও সন সহ উক্ত জীবের বৈজ্ঞানিক নামের শেষে সংক্ষেপে সংযোজন করতে হবে। যেমন: Homo sapiens L., 1758, Oryza sativa L., 1753 (এখানে L লিনিয়াসের নামের সংক্ষিপ্ত রূপ, তবে দৈনন্দিন গবেষণা ও পাঠে এটুকু অনেক সময় লেখা হয় না)।